ফরিদগঞ্জ ব্যুরোঃ
ফরিদগঞ্জে উপজেলা ছাত্রলীগের আনন্দ মিছিলে হামলা হওয়ার খবর পাওয়া গেছে । এতে অন্তত অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছে বলে জানাযায়। ৮মে রবিবার দুপুর থেকে পুরো উপজেলার বিভিন্ন স্হানে ছাত্রলীগের একটি অংশ ককটেল ফুটিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করে। তখন থেকে আতঙ্ক ও থমথমে অবস্থা বিরাজ করেছে পুরো উপজেলা জুড়ে। ছাত্রলীগের দু-গ্রুফ ফরিদগঞ্জে আশার জন্য পথের মোড়ে মোড়ে অবস্হান করেছে বলে খবর পাওয়া যায় । এতে করে বিভিন্ন স্হানে ছাত্রলীগের দু” গ্রুফের মধ্যে দাওয়া ও পাল্টা দাওয়া হয়েছে। পরিস্হিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ছাত্রলীগের মিছিলে দাওয়া করে। এতে করে ছাত্রলীগের মিছিল পন্ড হয়ে যায়। আহতদেরকে উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স ও পাশবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
ঘটনার সূত্রে জানাযায়, পূর্বে ঘোষনা অনুযায়ী উপজেলা ছাত্রলীগের আনন্দ মিছিল ৮ই মে রবিবার অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা । সেই আলোকে সকাল থেকে উপজেলা বিভিন্ন স্হান থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী আসতে শুরু করে। আসার পথে ছাত্রলীগের অন্য একটি গ্রুফ বিভিন্ন স্থানে বাঁধার সৃষ্টি করে। এসময় উভয় পক্ষের মাঝে দাওয়া পাল্টা দাওয়া হয়। বিকেলে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বাকি বিল্লাহ ও যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক আরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে একটি মিছিল উপজেলা সদরে প্রবেশ করতে গেলে কালির বাজার চৌরাস্তায় পুলিশের বাঁধার মুখে পড়ে। এদিকে নারিকেল তলা ও কেরোয়া থেকে একটি মিছিল বাজারে প্রবেশ করলে ছাত্রলীগের অন্য আরেকটি গ্রুপ দেশীয় অস্র নিয়ে হামলা চালায়। এতে দুই গ্রপের মাঝে দাওয়া পাল্টা দাওয়া চলে । এতে অন্তত অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী আহতে হয়েছে বলে জানাযায়। পরিস্হিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে পুলিশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ধাওয়া করেন।
এডিসনাল এসপি হাজিগঞ্জ সার্কেল সোহেল মাহামুদ বলেন, আমরা পরিস্হিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে সকলকে বুজিয়েছি। শুধু বাঁশি বাজিয়ে সর্তক করেছি। কোন প্রকার টিয়ার সেল ও গুলি করা হয়নি।