মহামারি করোনাকালীন সময়ে সরকারি ও নিজ অর্থায়নে অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করি। শিক্ষার মানোন্নয়নে ইউনিয়নের সোবাহানপুরে সরকারি খাস জমিতে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অন্যতম ভূমিকা রাখি আমি। তাই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে আমি ইউনিয়নবাসীকে আরো বৃহৎ সেবা দিতে পারবো। ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকতো সঙ্গে সঙ্গে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে চেয়াম্যান নির্বাচিত হলে ইউনিয়নবাসীর সেবা আরো বেশী করে করতে পারবো। জনপ্রতিনিধি হয়ে প্রত্যেক ঘরে ঘরে উন্নয়নের ছোঁয়া পৌঁছে দেব। এটা আমার জন্য সম্ভব। মাদক, সন্ত্রাস ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে কাজ করবেন বলেও অভিমত ব্যক্ত করেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগেরে সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ইব্রাহীম খলিল।
এক প্রশ্নের জবাবে, জোট সরকারের মামলা- হামলার শিকার, ইউনিয়ন আ’লীগের সেক্রেটারি , সোবাহানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাবেক এ ছাত্রনেতা বলেন, দলীয় মূল্যায়নের বিবেচনায় আমি চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীকে মনোনয়নে আশাবাদী। তিনি বলেন, প্রবাসে আমার ভালো অবস্থান থাকলেও দলের ভালোবাসায় দেশে থেকে যাই। নিজ এবং সরকারী অর্থায়নে আমার ইউনিয়নের সেবা করে আসছি অনেক বছর ধরে। ইউনিয়নের জনপ্রিয় এ আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক আরা বলেন, স্কুল জীবনেই আমি দলীয় প্রোগ্রাম করতে গিয়ে গ্রেফতার হই।
তাই আমার বিশ্বাস অতীতে দলের প্রতি যে ত্যাগ স্বীকার করেছি এবং দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ইউনিয়নবাসীর পাশে থেকে তাদের সুখে-দুঃখে সঙ্গী হয়েছি তাতে দল আমাকে নমিনেশন দিলে ভবিষৎতেও তা অব্যহত থাকবে।